একাধিক ব্যক্তি মিলে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গেলে ওয়াই-ফাই এর বিকল্প
নেই। স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপেও হটস্পট করে ব্যবহার করা গেলেও সেটি
অস্থায়ী। স্থায়ী হলো ওয়াই-ফাই সংযোগ।
সেটি শক্তিশালী করতে করণীয় জেনে নিন। ওয়াই-ফাই এর ইন্টারনেট গতি দুর্বল হলে কিংবা রাউটার ঠিকঠাক কাজ না করলে হয়তো আপনি ঘাবড়ে যান। তবে ঘাবড়াবার কিছু নেই। আপনি ইচ্ছে করলে সেটি শক্তিশালী করতে পারেন। এজন্য আপনাকে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।
# ওয়াই-ফাই-এ ব্যবহার করতে হলে ভালো রাউটার ব্যবহার করুন। যেমন ডাবল রাউটার ব্যবহার করুন। রাউটারটি ২.৪ গিগাহার্জ হতে ৫ গিগাহার্জ এবং ৮০২.১১ এসি কিংবা ৮০২.১১ এন স্ট্যান্ডার্স-এর কি না তা দেখে নেওয়া ভালো।
# ওয়াই-ফাই রাউটারটিকে বাড়ির একটি মাঝামাঝি স্থানে রাখুন, যাতে বাড়ির সর্বত্রই সহজে ইন্টারনেট কানেক্ট পায়।
# আপনি বাড়ির এমনটা একটা অংশে রয়েছেন, যেখান থেকে রাউটার অনেকটাই নিচে রয়েছে। এমন অবস্থায় রাউটারের ২.৪ গিগাহার্জের চ্যানেল ব্যবহার করুন।
# দেখা যায় অনেক সময় ডেস্কটপ ও ম্যাক কম্পিউটারের সঙ্গে ওয়াই-ফাই রাউটার ঠিক মতো সংযোগ করতে পারে না। সেজন্য, পিএলআইএসটি জাতীয় ফাইলগুলো ডিলিট করতে হবে।
# যে ওয়াই-ফাই আপনি ব্যবহার করবেন সেটির মডেমেও থাকে সফটওয়্যার। যার ওপর ভিত্তি করে রাউটারটি কাজ করে থাকে। তাই সময়ে সময়ে রাউটারের সফটওয়্যার আপডেটে নজর দিতে হবে। সেজন্য রাউটারের সেটিংস-এ চোখ রাখুন মাঝে-মধ্যেই।
# কর্ডলেস ফোনের কানেকশন, মাইক্রোওয়েভ কিংবা ব্লু-টুথ-এর জন্য অনেকসময় ওয়াই-ফাই-এর রাউটার সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তাই ডাবল রাউটার ব্যবহার করলে সমস্যা অনেকটা কমে হবে।
# রাউটারের রেঞ্জ বাড়াতে হলে ছোট্ট একটা ট্রিকের আশ্রয়ও নিতে পারেন। এই ধরনের ট্রিকের নাম উইন্ড সাফার টিনফয়েল ট্রিক। যেমন কোল্ড ড্রিঙ্কসের খালি ক্যানের একটা দিক পুরো খুলে ফেলুন এবং অন্যদিকে, একটা ছোট্ট ফুটো করুন। ক্যানের ফুটোর দিকে রাউটারের অ্যান্টেনাকে ঢুকিয়ে দিয়ে খোলামুখটা ওপরের দিকে রাখুন। এতে করে ক্যানের খোলামুখটি অনেকটা রাডারের মতো কাজ করবে। যে কারণে রাউটারের রেঞ্জ সামান্য হলেও বেড়ে যাবে।
সেটি শক্তিশালী করতে করণীয় জেনে নিন। ওয়াই-ফাই এর ইন্টারনেট গতি দুর্বল হলে কিংবা রাউটার ঠিকঠাক কাজ না করলে হয়তো আপনি ঘাবড়ে যান। তবে ঘাবড়াবার কিছু নেই। আপনি ইচ্ছে করলে সেটি শক্তিশালী করতে পারেন। এজন্য আপনাকে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।
# ওয়াই-ফাই-এ ব্যবহার করতে হলে ভালো রাউটার ব্যবহার করুন। যেমন ডাবল রাউটার ব্যবহার করুন। রাউটারটি ২.৪ গিগাহার্জ হতে ৫ গিগাহার্জ এবং ৮০২.১১ এসি কিংবা ৮০২.১১ এন স্ট্যান্ডার্স-এর কি না তা দেখে নেওয়া ভালো।
# ওয়াই-ফাই রাউটারটিকে বাড়ির একটি মাঝামাঝি স্থানে রাখুন, যাতে বাড়ির সর্বত্রই সহজে ইন্টারনেট কানেক্ট পায়।
# আপনি বাড়ির এমনটা একটা অংশে রয়েছেন, যেখান থেকে রাউটার অনেকটাই নিচে রয়েছে। এমন অবস্থায় রাউটারের ২.৪ গিগাহার্জের চ্যানেল ব্যবহার করুন।
# দেখা যায় অনেক সময় ডেস্কটপ ও ম্যাক কম্পিউটারের সঙ্গে ওয়াই-ফাই রাউটার ঠিক মতো সংযোগ করতে পারে না। সেজন্য, পিএলআইএসটি জাতীয় ফাইলগুলো ডিলিট করতে হবে।
# যে ওয়াই-ফাই আপনি ব্যবহার করবেন সেটির মডেমেও থাকে সফটওয়্যার। যার ওপর ভিত্তি করে রাউটারটি কাজ করে থাকে। তাই সময়ে সময়ে রাউটারের সফটওয়্যার আপডেটে নজর দিতে হবে। সেজন্য রাউটারের সেটিংস-এ চোখ রাখুন মাঝে-মধ্যেই।
# কর্ডলেস ফোনের কানেকশন, মাইক্রোওয়েভ কিংবা ব্লু-টুথ-এর জন্য অনেকসময় ওয়াই-ফাই-এর রাউটার সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তাই ডাবল রাউটার ব্যবহার করলে সমস্যা অনেকটা কমে হবে।
# রাউটারের রেঞ্জ বাড়াতে হলে ছোট্ট একটা ট্রিকের আশ্রয়ও নিতে পারেন। এই ধরনের ট্রিকের নাম উইন্ড সাফার টিনফয়েল ট্রিক। যেমন কোল্ড ড্রিঙ্কসের খালি ক্যানের একটা দিক পুরো খুলে ফেলুন এবং অন্যদিকে, একটা ছোট্ট ফুটো করুন। ক্যানের ফুটোর দিকে রাউটারের অ্যান্টেনাকে ঢুকিয়ে দিয়ে খোলামুখটা ওপরের দিকে রাখুন। এতে করে ক্যানের খোলামুখটি অনেকটা রাডারের মতো কাজ করবে। যে কারণে রাউটারের রেঞ্জ সামান্য হলেও বেড়ে যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
Write মন্তব্য(গুলি)