একটু বেশি সময় টিপাটিপি করলেই গরম হয়ে যাচ্ছে আপনার স্মার্টফোনটি। আর
গরম হওয়া মানেই সাধের ফোনটি হঠাৎ হ্যাং হয়ে যাওয়া। কিছু কিছু সময়ে ফোনে
চার্জ দেয়ার সময়েও হ্যান্ডসেটটি গরম হয়ে যেতে পারে।
কিন্তু কী কারণে ফোন গরম হয়? আসুন জেনে নিই সেই কারণগুলো-
দুর্বল নেটওয়ার্ক: স্মার্টফোন মানেই প্রচুর পরিমাণে ইন্টারনেটের ব্যবহার। কিন্তু এই ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় সব জায়গায় সমান সিগন্যাল পাওয়া না। যেখানে সিগন্যাল দুর্বল হয় সেখানে ফোনকে নেটওয়ার্ক পেতে বেশি কসরত করতে হয়। ফলে সহজেই ফোন গরম হয়ে যায়।
প্রসেসর: প্রসেসরই হলো ফোনের সবকিছু। স্মার্টফোনটি চালু রাখতে সবসময় চলতে থাকে প্রসেসর। প্রসেসর চলাকালীন তার ভেতরের ইলেক্ট্রনগুলোয় তাপ উৎপন্ন হয়। ফোন ব্যবহার না করলে সেই তাপ কম হয়। কিন্তু ফোন ব্যবহার করলে সেই তাপ বেশি উৎপন্ন হয় আর তখন গরম ফোনের বডিতে অনুভূত হয়। আর তাপ বেশি তৈরি হয় একটানা ডাউনলোড করলে।
ব্যাটারি: যত দিন যাচ্ছে স্লিম হচ্ছে স্মার্টফোন। কিন্তু সেই তুলনায় উন্নত হচ্ছে না ব্যাটারি। ফলে ফোন চার্জ দেয়ার সময় বা একটানা ব্যবহার হলে বেশি গরম হয়ে যাচ্ছে ব্যাটারি। সেই উষ্ণতা অনুভূত হচ্ছে ফোন বডিতেও।
কখন বুঝবেন ফোন বেশি গরম হচ্ছে?
কম বেশি সব স্মার্টফোনই গরম হয়। আর গরম হওয়া মানেই বিপদ নয়। স্বাভাবিকভাবে সব ফোনই কাজ করার সময় ৩৫-৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম হয়। কিন্তু যদি স্ট্যান্ড বাই মোডেও ফোন এইরকম গরম হতে থাকে তবে বুঝতে হবে ফোনে কিছু সমস্যা হচ্ছে।
মুক্তির উপায়
ফোন গরম হচ্ছে মানেই ফোন আর ব্যবহার করা যাবে না এমনটা মোটেই নয়। ফোন যাতে গরম না হয় সেই উপায়টা খুঁজতে হবে। প্রথমত নিয়মিত আপডেট করতে হবে অ্যাপস। বেশি পুরনো ভার্সন ব্যবহার করলে তা ফোনে উত্তাপ বাড়ায়। দ্বিতীয়ত, বেশির ভাগ সময়ই আমরা খেয়াল করি না ব্যাগগ্রাউন্ডে কোনো অ্যাপলিকেশন চলছে কিনা। সবসময় ব্যাগগ্রাউণ্ডের অ্যাপলিকেশন বন্ধ রাখতে হবে।
তৃতীয়ত, খেয়াল রাখতে হবে ডাউনলোডের সময় যেন ফোনে পর্যাপ্ত চার্জ থাকে। কম চার্জে ডাউনলোড করলে ব্যাটারির ওপর চাপ পড়ে এবং ফোন গরম হয়ে যায়। র্যামও ক্যাশ মেমোরি পরিষ্কার রাখতে হবে। এছাড়াও গরম শুষে নিতে পারে এমন কভার লাগালে অনেকটা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। প্রয়োজন ছাড়া ওয়াইফাই ব্যবহার না করাই ভালো।
সূএ http://Www.itpagla.com
কিন্তু কী কারণে ফোন গরম হয়? আসুন জেনে নিই সেই কারণগুলো-
দুর্বল নেটওয়ার্ক: স্মার্টফোন মানেই প্রচুর পরিমাণে ইন্টারনেটের ব্যবহার। কিন্তু এই ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় সব জায়গায় সমান সিগন্যাল পাওয়া না। যেখানে সিগন্যাল দুর্বল হয় সেখানে ফোনকে নেটওয়ার্ক পেতে বেশি কসরত করতে হয়। ফলে সহজেই ফোন গরম হয়ে যায়।
প্রসেসর: প্রসেসরই হলো ফোনের সবকিছু। স্মার্টফোনটি চালু রাখতে সবসময় চলতে থাকে প্রসেসর। প্রসেসর চলাকালীন তার ভেতরের ইলেক্ট্রনগুলোয় তাপ উৎপন্ন হয়। ফোন ব্যবহার না করলে সেই তাপ কম হয়। কিন্তু ফোন ব্যবহার করলে সেই তাপ বেশি উৎপন্ন হয় আর তখন গরম ফোনের বডিতে অনুভূত হয়। আর তাপ বেশি তৈরি হয় একটানা ডাউনলোড করলে।
ব্যাটারি: যত দিন যাচ্ছে স্লিম হচ্ছে স্মার্টফোন। কিন্তু সেই তুলনায় উন্নত হচ্ছে না ব্যাটারি। ফলে ফোন চার্জ দেয়ার সময় বা একটানা ব্যবহার হলে বেশি গরম হয়ে যাচ্ছে ব্যাটারি। সেই উষ্ণতা অনুভূত হচ্ছে ফোন বডিতেও।
কখন বুঝবেন ফোন বেশি গরম হচ্ছে?
কম বেশি সব স্মার্টফোনই গরম হয়। আর গরম হওয়া মানেই বিপদ নয়। স্বাভাবিকভাবে সব ফোনই কাজ করার সময় ৩৫-৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম হয়। কিন্তু যদি স্ট্যান্ড বাই মোডেও ফোন এইরকম গরম হতে থাকে তবে বুঝতে হবে ফোনে কিছু সমস্যা হচ্ছে।
মুক্তির উপায়
ফোন গরম হচ্ছে মানেই ফোন আর ব্যবহার করা যাবে না এমনটা মোটেই নয়। ফোন যাতে গরম না হয় সেই উপায়টা খুঁজতে হবে। প্রথমত নিয়মিত আপডেট করতে হবে অ্যাপস। বেশি পুরনো ভার্সন ব্যবহার করলে তা ফোনে উত্তাপ বাড়ায়। দ্বিতীয়ত, বেশির ভাগ সময়ই আমরা খেয়াল করি না ব্যাগগ্রাউন্ডে কোনো অ্যাপলিকেশন চলছে কিনা। সবসময় ব্যাগগ্রাউণ্ডের অ্যাপলিকেশন বন্ধ রাখতে হবে।
তৃতীয়ত, খেয়াল রাখতে হবে ডাউনলোডের সময় যেন ফোনে পর্যাপ্ত চার্জ থাকে। কম চার্জে ডাউনলোড করলে ব্যাটারির ওপর চাপ পড়ে এবং ফোন গরম হয়ে যায়। র্যামও ক্যাশ মেমোরি পরিষ্কার রাখতে হবে। এছাড়াও গরম শুষে নিতে পারে এমন কভার লাগালে অনেকটা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। প্রয়োজন ছাড়া ওয়াইফাই ব্যবহার না করাই ভালো।
সূএ http://Www.itpagla.com
কোন মন্তব্য নেই:
Write মন্তব্য(গুলি)